Thursday, February 23, 2017

আজ আবার কিছু উচিত কথা।
বিষয়ঃ প্লাজু( ললনাদের পোশাক)
আসলে কলেজ ছাত্র তো তাই প্রতিদিন শহরে আসা হয় আর এই সুবাদে প্রতিদিন শহরের ললনাদের বেশ্যা পোশাকআশাক চোখে পড়ে।
আরে সালির মাইয়ারা এই টা কি পড়েছিস?
এটা কোন ভদ্র কাপড় না এটা বেশ্যাদের প্রতিক।

মনে রাখবি শরীর দেখানো কোন আধুনিকতা না যদি এটা আধুনিকতা হপ্তো তাহলে প্রাচীন যুগের মানুষরাই বেশি আধুনিক ছিল।
একটা উচিত কথা।
বিষয়ঃ কটুকথা
সব সময় মনে রাখতে হবে আগে ঘর তারপর পর।
তার মানে আপনি একটা মেয়েকে দেখে বলে উঠলেন ইস! কি মাল রে!!!!!!
আসলে আপনি যেমন আমার বোনকে (সব মেয়েরায় বোন শুধু প্রেমিকা ছাড়া) টিস করলে আমি ও কিন্তু আপনার বোনকে ঠিক তাই করব।
ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়।
আগে নিজের ঘরের নিজের বোনকে/মেয়েকে পর্দানশীন বানান দেখবেন কেউ আপনার বোন/মেয়েকে খারাপ কিছু বলবে না।
আপনি আপনার বোন/মেয়ে কে যদি এমন পোশাক পরিধান করান যযা অন্য ছেলেদের তার দিকে খারাপ নজর দিতে বাধ্য করে তবে আপনি ও এই খারাপ কাজের জন্য সমস্ন সমান পাপি।
তাই আল্লাহ কে ভয় করুন এবং নিজের ঘর সামলান।
একটা কষ্টের কথা।
এটা কোন কাল্পনিক গল্প না আক সকালের কাহিনি।
আজ কলেজে অনুষ্ঠান আছে তাই সকাল ৮:৩০ মিনিট মজমপুর বাস থেকে নামলাম আর এক অটো তে উঠলাম। ঐ অটোতে আমার সাথে আরো ৩ জন ছেলে (৩০+) ছিল।
আর ২ মিনিট পর এক আন্টি ৩-৪ বছরের বাচ্চা সহ এসে অটোততে উঠা মাত্র আমি বাদের সবাই নেমে বলল আম্রা যাব না।
আমি অনাদের বললাম ভাই যাবেন না কেন তারা উত্তরে বলল,বাসের ভিতর ঔ মহিলার ছেলে বমি করেছিল তাই যাবে না।
আমি এই কথা শুনে হতবাক।
হায়রে মানুষ আজকেও প্রমাণ দিলি "মানুষ মানুষের জন্য"উক্তিটি যথাত্য না।

যে মানুষ মানুষ হয়ে মানুষ কে ঘৃণা করে সে অবশ্যই মানুষ না।
মানুষকে না মানুষের খারাপ কাজগুলাকে ঘৃণা করুন।
#মুক্তমনা_আশিক

Tuesday, February 21, 2017

হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই দেশ।
হায়রে বাঙালি আগে ও তোদের ভিতর মীর জাফর ছিল যার কারনে তোরা অনেক বছর ইংরেজদের গোলামি করেছিলি । আজ এই একুশের দিনে আমি বলতে চাই আমাদের দেশের সব মীর জাফর দের দেশ থেকে যদি না তাড়া না যায় তবে আবার আমাদের অন্য কারো গোলামি করা লাগবে ।
হায়রে অভাগা দেশ তোরে ভালবাসি ,তাই তোর জন্য মরতে ও রাজি।
তাই আসুন সবাই জয় বাংলা বলে আমাদের দেশের সব মীর জাফরদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ােই।

#মুক্তমনা-আশিক।

ঢাকায় যারা নতুন চলা ফেরায় সতর্ক হন!!


১। ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ
একজন মানুষ কে মেরে রক্তাত্ত করে চলেছে আর
সে আপনাকে বলছে ভাই, সাহায্য করেন। আপনি দয়া
দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে
পারে। ওরা আপনাকে মেরে সব কিছু নিয়ে যেতে
পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।
২। ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে
দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু তার
কাছে টাকা নেই। বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই
লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে।
আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন। ওরা নিরীহ মানুষ
দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই
নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী
হলে আপনাকে তাদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মেইল
করবে।
৩। শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন,
নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা,রোগে, নানা
লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা।
এমন বলে যে রুম ডেট এর ব্যবস্থা আছে।
৪। রাস্তায় সুন্দর চোখ এর বোরকা আলি আপনার সাথে কথা
বলতে চায়, প্রেমের প্রস্তাব নয়, কিন্তু ইসারা, যে আপনি
ভাববেন একটু চেষ্টা করলে কাছে পাবেন, যদি তাই ভাবেন
তবে ধরা পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ। আপনাকে তাদের আস্তানায়
নিবে, তারপর আর কিছু আপনার করা লাগবে না। সব হারাবেন।
মেয়ে দিয়ে ব্লাক মেইল করবে।
৫। গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া
ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস,
লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে
গেলেন।
৬। যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন
খুবই কম। আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন
আপনার পরিচিত।
৭। রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ
এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর
থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়।
৮। লঞ্চ , বাস বা ট্রেন এ কোণ বগি তে কম যাত্রী
থাকলে উঠবেন না। বিশেষ করে আপনি যদি মেয়ে
যাত্রী হন বা সাথে মেয়ে বা মহিলা যাত্রী থাকে ।
৯। যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত
করবেন যেমন মাওয়া ঘাট এ , তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে
নিবেন না আর রাতে পার হবেন নাহ । কারণ দেখা গিয়েছে
যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে
বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।
১০। হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাস ডিপোর কাছ দিয়া , বা
বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত
পেতে থাকে ছিনতাই এর জন্য।
১১) আপনি ব্যাংক থেকে টাকা তুলছেন , আপনাকে ফলো
করবে একদল ছিনতাই কারি ? তারা সংঘ বদ্ধ ৮/১০ জন , বাসে
উঠে বলবে আপনার কাছে থাকা পরিমান তাদের টাকা হারাইচে
। ওদের লোক খুজবে , আপনার কাছে পাবে , আপনাকে
ছিনতাইকারী বলে পেটাবে , আর টাকা নিয়া যাবে !!
এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক
থাকতে হবে।
Collected

Poor Vs Rich



গরীবের ছেলে চোখে
সানগ্লাস
পরলে হয় মাস্তান আর বড় লোকের
ছেলে পরলে হয় ফ্যাশন।
গরীবের ছেলে পায়ে সু পরলে
হয়
ফুটানি আর বড় লোকের
ছেলে পরলে হয়
কমপ্লিট ড্রেস!
গরীবের ছেলে টাইট ফিটিং
টি-
শার্ট
পরলে হয় বডি আর বড় লোকের
ছেলে পরলে হয় নাদুশ নুদুশ!
গরীবের ছেলে চুল বড় রাখলে হয়
বাউল
আর বড় লোকের ছেলে রাখলে হয়
ব্রান্ড
গানের নায়ক!
গরীবের ছেলে দামী মোবাইল
কিংবা কম্পিউটার নিলেই হয়
চোর
আর
বড় লোকের ছেলে নিলে হয় শখ!
গরীবের ছেলে কোন মেয়ের
সাথে কথা বললেই হয় ইভটিজিং
আর
বড়
লোকের ছেলে বললে হয় বন্ধুত্ব
কিংবা ভদ্রতা!
গরীবের ছেলে মুখে স্টাইল করে
গোফ
রাখলেই হয় পাংকু আর বড়
লোকের
ছেলে রাখলেই হয় স্টাইল!
গরীবের ছেলেদের পদে পদে
বিপদ!
আর ধনীর ছেলের পদে পদে বন্ধুত্ব!
এই হলো আমাদের সমাজ ব্যবস্থা,
ধনী গরীবের ব্যবধানটা বড়ই
নিষ্ঠুর।

Monday, February 20, 2017

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি? – ২১ শে ফেব্রুয়ারির কালজয়ী সেই গান, লিরিক, ওয়ালপেপার এবং আমার তৈরি একটি ছোট আমার ছবি।

১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে যারা বাংলা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছিলেন সেইসকল ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু করছি আজকের পোস্ট। ২১ শে ফেব্রুয়ারি আমাদের বাঙ্গালিদের জন্য একটি গৌরব উজ্জ্বল দিন। ইতিহাসের এই দিনেই মাতৃভাষার জন্য রাজপথে জীবন দিতে হয়েছিল সালাম, বরকত ও রফিকসহ নাম না জানা আরও অনেকেই। তাদের জন্যই আজকে আমরা মন খুলে বাংলা বলছি, লিখছি। বিশ্বের ইতিহাসের বুকে মাতৃভাষার জন্য বীরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলাম আমরা এই বাঙালীরাই। আর তাই এই দিনটি আজ শুধু বাংলাদেশ স্মরণ করেনা। ২১ শে ফেব্রুয়ারি দিনটি স্বীকৃতি পেয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের। সারা বিশ্বই দিনটি স্মরণ করে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি আমার ছোট্ট উপহার। এই উপহারের ঝুলিতে আজ থাকছে শহীদ দিবসের কিছু ওয়ালপেপার, ফটোগ্রাফি, আর্টস এবং থাকছে আমার তৈরি একটি ছোট ভিডিও প্রেজেন্টেশন।

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি?

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
ছেলেহারা শত মায়ের অশ্রু গড়ায়ে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
আমার সোনার দেশের রক্তে জাগালো ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।
জাগো নাগিনীরা জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখীরা
শিশু হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা,
দেশের সোনার ছেলে খুন করে রোখে মানুষের দাবী
দিন বদলের ক্রান্তিলগ্নে তবু তোরা পার পাবি?
না, না, না, না খুন রাঙা ইতিহাসে শেষ রায় দেওয়া তারই
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
সেদিনও এমনি নীল গগনের বসনে শীতের শেষে
রাত জাগা চাঁদ চুমো খেয়েছিল হেসে;
পথে পথে ফোটে রজনীগন্ধা অলকনন্দা যেন,
এমন সময় ঝড় এলো এক ঝড় এলো খ্যাপা বুনো।।
সেই আঁধারের পশুদের মুখ চেনা,
তাহাদের তরে মায়ের, বোনের, ভায়ের চরম ঘৃণা
ওরা গুলি ছোঁড়ে এদেশের প্রাণে দেশের দাবীকে রোখে
ওদের ঘৃণ্য পদাঘাত এই সারা বাংলার বুকে
ওরা এদেশের নয়,
দেশের ভাগ্য ওরা করে বিক্রয়
ওরা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, শান্তি নিয়েছে কাড়ি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
তুমি আজ জাগো তুমি আজ জাগো একুশে ফেব্রুয়ারি
আজো জালিমের কারাগারে মরে বীর ছেলে বীর নারী
আমার শহীদ ভায়ের আত্মা ডাকে
জাগো মানুষের সুপ্ত শক্তি হাটে মাঠে ঘাটে বাটে
দারুণ ক্রোধের আগুনে আবার জ্বালবো ফেব্রুয়ারি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।

Friday, February 17, 2017


বাঙালীর জাতীয় বৈশিষ্ট্য
মুক্তমনা আশিক

ভদ্রতার খোঁলসে অভদ্র জাতি,
মানবতার নামে করছে বেঈমানি।
সময়ের তালে মন ভোলানো কথার ফুলঝরি,
স্বার্থ উদ্ধার হলেই ভুলে যায়
পিছনের সব প্রতিশ্রুতি।
ন্যায়ের নামে অন্যায়ের করুণ থাবা,
বিচারের নামে মিথ্যে সাফাই গাওয়া।
শাসনের নামে সর্বএ শোষনের প্রতিচ্ছবি,
তবুও মানুষ চোখ বুজে দেখে তামাশাবাজি।
অসামাজিকতায় ভরে গেছেে এ সমাজ,
হুশ হয় না কারো,
করে না প্রতিবাদ।
টাকার নেশায় করছে সবাই দুর্নীতি,
কালো টাকায় গড়ছে অত্যাধুনিক বাড়ি।
অপরাধ করে পার পেয়ে যায় অপরাধী,
আইনের নামে লালন করছে তারা সন্ত্রাসী।
তবুও মানব মনে শুধু একটাই আঁশা,
শান্তিতে থেকে, দু’বেলা
পেটভরে খেতে চায় তারা।

ইভটিজিং

কিছু সত্য কথা এবং চরম বাস্তবতা
( উচিৎ কথায় ভাসুর বেজার, কইলেই
দোষ)
লেখা লেখি ভাল্লাগেনা। পারিনা তাই। হাত কিরমিরায়। যাই
হোক, আজ কয়েকটা সত্য কথা বলি। বিসয়টা ইভটিজিং।
বাঙালি হুদাই চিল্লায়। কয় ইভটিজিং প্রতিরধ করবো, কত
ঘোড়ার ডিম পাড়ব। ইভটিজিং করলেই যত দোষ
পোলাগো। পোলার গুষ্টি উদ্ধার করে। আর
আমি কি কই, সব দোষ অই মাইয়াগো। বাপ মায় কি
টেকা কম দ্যায়, জামা পরবো অরনা ছাড়া।
প্রতিযোগিতায় নামে কার বুক কত উঁচা। এইসব
দেখলে কন পোলার মাথা ঠিক থাকবো? আবার উচিৎ
কথা কইলে, মানে টিস করলে দোষ । এবার একটা
গল্প। ছোটো।
এক মা তার মাইয়ারে লইয়া পুলিশের কাছে গেছে।
অভিযোগ তার মাইয়ারে পাশের বাড়ির মাইনকায় নাকি 'চ'
বর্গীও কিছু একটা করবে বলে থ্রেট দিছে।
এখন পুলিশ অভিযোগ লিখবেন কি, মা মেয়ের
অবস্থা দেইখা তার নিজেরি মাথা ঘুরায় । মা-মেয়ে
দুজনি পাক্কা যুবতি । ছাগি পরছে অরনা ছাড়া হাতা কাটা
জামা, ছাগির বাচ্চা পরছে গেঙ্গি প্যান্ট । দুইজনে
বক্ষ প্রদর্শনের মহরায় নামসে । পুলিশের ত কাম
সারা। হে বেডা কেস না লেইখা উলতা অভিযোগ
করলো......... কেস আর কি লিখমু? আমারি ত মণ্ডায় কয়
কিছু করি! আপ্নাগ সুশীল ( নাকি অশ্লিল) সমাজের যে
অবস্থা, তাতে পলারা ভাল থাকবো কেম্নে? দয়া কইরা
আপ্নে যান আর আমার ঈজ্জত বাঁচান।
আসলেয় অবস্থা তাই। সরকার বোলে কোন
স্কুলের সামনে পুলিশ মতায়ন করছিল যাতে কেউ
মাইয়াগ ডিস্টার্ব করতে না পারে। পরে দেখা গেল
পুলিশই এলাকার পলাগ কাম কইরা দিতাসে
যাই হোক, কথা কইলে কথা বাড়ে। আসল কথার ধারে
কাছে কেউ যাইবেন না। হুদাই প্যাঁচাল পারবেন।
আগে ঘর সামলান। পরে অন্নের পলারে ধরেন।
আপ্নের বইনে বাইরে কেম্নে চলা ফেরা করে
তার খোঁজ রাখেন? কেউ কিছু কইলেই ত দুনিয়া
উলটাইয়া ফালাইবেন। যাক এইখানে থাম্লাম। আপডেট
করার ইছছা রইল।
#মুক্তমনা_আশিক

 https://web.facebook.com/ashik.rahman.ovi